পারছে না ইসি ভোটকেন্দ্র নির্বাচনে অসন্তোষ

Screenshot_20230831_132136.jpg

দিন প্রতিদিন ডেস্ক:

সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরিতে নির্বাচন কমিশন অসন্তোষ এড়াতে পারছে না। আগের ভোটকেন্দ্র বাতিল, পরিবর্তন ও নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযোগ উঠেছে। ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালায় প্রতিটি নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও পরিবর্তনের ক্ষেত্রে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করার নির্দেশনা দেওয়া থাকলেও তা সব এলাকায় অনুসরণ করা হয়নি বলেও অভিযোগ রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এ ক্ষেত্রে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মতামত নেওয়া হলে অসন্তোষ এড়ানো সম্ভব হতো।

এবারে ভোটকেন্দ্র স্থাপন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মূল দায়িত্ব দেওয়া হয় জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের। কমিটির সদস্য রাখা হয় শিক্ষা অফিসার, পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি ও থানার ওসিদের। জেলা ও উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা কমিটিতে সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেন। আগে এর মূল দায়িত্ব ছিল জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের ওপর।

কালের কণ্ঠ’র পক্ষ থেকে কয়েকটি জেলার তৃণমূল পর্যায়ের স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নতুন ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ ও আগের ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে কমিটি থেকে তাঁদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। তবে কিছু ক্ষেত্রে প্রভাবশালীরা কমিটিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন।

অস্তিত্ব থেকেও নেই

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় দুটি নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপন এবং অবকাঠামোগত ত্রুটি দেখিয়ে তিনটি ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন এবং একটি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব নেই দাবি করে সে প্রতিষ্ঠানের ভোটকেন্দ্র বাতিল করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নাম বেড়ারুপানি ফোরকানিয়া মাদরাসা।

বাতিল ওই ভোটকেন্দ্র এলাকার ভোটার এক হাজার ১১১ জন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভুল দাবিতে এ ভোটকেন্দ্রটি বাতিল করা হয়েছে। উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুজ্জামান বলেন, ‘যাঁরা বলছেন প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্ব নেই, তাঁরা এলাকাতেই আসেনি। এই ভোটকেন্দ্রটি না থাকলে এলাকার ভোটারদের তিন কিলোমিটার দূরে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের নতুন ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে হবে। পুরুষ ভোটাররা এই কষ্ট মেনে নিলেও নারী ভোটারের পক্ষে সম্ভব না।


জানা যায়, শতাধিক নারী ভোটার বেড়ারুপানি ফোরকানিয়া মাদরাসা ভোটকেন্দ্রটি বহাল রাখার জন্য ভোটকেন্দ্র স্থাপন কমিটির কাছে আবেদন করেছেন। এ ছাড়া তিনটি ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন নিয়েও এলাকায় অসন্তোষ রয়েছে।

পৌর মেয়রের বাড়ির কাছে তিনটি ভোটকেন্দ্র

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজলের বাড়ির কাছেই নতুন একটি ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে। এর ফলে পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডেই তিনটি ভোটকেন্দ্র হয়েছে। কেন্দ্রগুলো হলো— রাধানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাছরীন নবী উচ্চ বিদ্যালয় ও নতুন আখাউড়া টেকনিক্যাল ইসলামিয়া আলীম মাদরাসা। এ তিনটি কেন্দ্রই মেয়রের বাড়ির খুব কাছাকাছি। এ ছাড়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পীর শাহ সুলতান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রটি বাতিল করায় এলাকার ভোটারদের ভোগান্তি বাড়ার আশঙ্কায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করে পুরনো কেন্দ্র বহাল রাখার দাবি জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ কামাল। অন্যদিকে মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, ‘ভোটকেন্দ্র কোথায় হবে এটার দায়িত্ব আমার না। নির্বাচন কমিশন যেখানে ভালো মনে করেছেন, অর্থাৎ যেখানে ভোটাররা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন সেখানেই কেন্দ্র করেছেন। তবে আগের কেন্দ্রে ভোট দিতে রাধানগরের মানুষকে অনেক কষ্ট করতে হতো, যা সবাই জানে। নতুন এ কেন্দ্রে ভোট দিতে তাঁদের সহজ হবে। নতুন কেন্দ্রটি বেশির ভাগ ভোটারের বাড়ির খুব কাছাকাছি। আর ওই দিন যেহেতু কোনো যানহবাহন চলাচল করে না, সেহেতু রাস্তায় ভোটারদের লাইন হলেও কোনো সমস্যা হবে না।’

৫৩ বছরের পুরনো ভোটকেন্দ্র সরিয়ে এমপির গ্রামে

কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনের ভোটকেন্দ্র আগের সংসদ সদস্য (এমপি) বিএনপির জাকারিয়া তাহের সুমনের গ্রাম সেনরাইমুড়িতে ৫৩ বছর ধরে থাকা একটি ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুলের আদ্রাগ্রামের বাড়ির সামনে। এর প্রতিবাদে গত শনিবার সেখানে মানববন্ধন হয়েছে। এ বিষয়ে নাছিমুল আলম চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আগের ভোটকেন্দ্রে ভোটাররা আগের কয়েকটি নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারেনি। এ কারণেই কেন্দ্রটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’

এ বিষয়ে কুমিল্লার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নুতন ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও আগের ভোটকেন্দ্র বাতিলের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

আরো যেসব অভিযোগ

কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নে চারটি ভোটকেন্দ্র স্থানান্তরের বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম সরদার। গত ২৭ আগস্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরাবর তিনি লিখিত আবেদন করেন। কেন্দ্র চারটি হলো— খামার দামার ১ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিরহিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ খামার বজরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বজরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

আব্দুল কাইয়ুম সরদার বলেন, এসব কেন্দ্র পরিবর্তন হলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে। ভোটারদের নানা বিড়ম্বনায় পড়তে হবে।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব জানান, চেয়ারম্যানের আবেদনপত্রটি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরাবর পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ইউনিয়নে খ্রিস্টান মিশনারি স্কুলের ভোটকেন্দ্রটি স্থানান্তর করে কিছু দূরে মাছিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম বলেন, আগের কেন্দ্রটিই ভালো ছিল। এতে সাধের জঙ্গল ও কুর্শা গ্রামের লোকজন সহজেই ভোট দিতে পারত। এখন নতুন কেন্দ্রে যেতে হলে তাদের একটি ব্যস্ততম সড়ক পার হয়ে যেতে হবে। এতে তাদের ভোগান্তি বাড়বে।

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার ভাওরখোলা ইউনিয়নের খিরারচক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিনের পুরনো একটি ভোটকেন্দ্র ছিল। এবার সেই কেন্দ্রটি সরিয়ে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে দড়ি মির্জানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা বলেছেন, এবারের সংসদ নির্বাচনে খিরারচক ও পাশের খাসেরগাঁও এলাকার ভোটারদের দড়ি মির্জানগরে গিয়ে ভোট দিতে হবে। সেখানে যাওয়ার রাস্তাও ভালো নয়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হবে ভোটারদের।

ভাওরখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নতুন কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়টি এলাকাবাসী তো দূরের কথা, আমি জনপ্রতিনিধি হয়েও জানি না। আমাদের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। আমি মনে করি, খিরারচক ও পাশের খাসেরগাঁও গ্রামের মানুষের সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। কারণ এত দূরে গিয়ে অনেকের পক্ষে ভোট দেওয়া সম্ভব হবে না।’

জেলার চৌদ্দগ্রামের শ্রীপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর প্রসন্ন একাডেমি কেন্দ্র ভেঙে এবার পাশের বাগৈরগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি উপকেন্দ করা হয়েছে। শ্রীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শাহ জালাল মজুমদার বলেন, ‘এখানে আমার বা এলাকার কোনো মানুষের মতামত নেওয়া হয়নি। চৌদ্দগ্রামে এমন একাধিক ঘটনা ঘটেছে।’

জেলার মুরাদনগর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্র ছিল যাত্রাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওই কেন্দ্রটি ভেঙে বর্তমানে পুরুষ ভোটারদের জন্য যাত্রাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আলাদা কেন্দ্র করা হয়েছে।

যাত্রাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কেন্দ্রটি ভেঙে ফেলার তথ্য খসড়া তালিকা থেকে জানতে পেরেছি। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি।’

একই উপজেলার ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নে ছালিয়াকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রটি সরিয়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে আনা হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে থাকলেই সবার ভোট দিতে সুবিধা ছিল।

ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু মুসা বলেন, ‘কেন্দ্র অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’

জেলার দেবীদ্বারেও অন্তত ২০টি স্থানে নতুন করে উপকেন্দ্র করা হয়েছে। এসব বিষয়েও কিছুই জানেন না স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা।

দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন বলেন, ‘কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে আমাদের একটি কমিটি রয়েছে। সেই কমিটির আহ্বায়ক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। আর সদস্যসচিব আমি। এ ছাড়া থানার ওসি, সহকারী কমিশনার (ভূমি)সহ কয়েকজন কমিটির সদস্য। ওই কমিটির সিদ্ধান্তে উপকেন্দ্রগুলো করা হয়েছে। এখানে অন্য কারো মতামত নেওয়া হয়নি।’

স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বলছেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে হাউরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বিনয়ঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ব্যাপক সহিংসতা করে সরকারবিরোধীরা। এ জন্য এবার সহিংসতা এড়াতে কেন্দ্র দুটি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হতে পারে।

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সরওয়ার জাহান ভূঁইয়া দোলন বলেন, ‘আমি মনোহরগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা দেখেছি। কিছু কিছু স্থানে ক্ষমতাসীনরা তাদের সুবিধামতো কেন্দ্র সরিয়ে অন্যত্র নিয়েছেন। আবার কোথাও কোথাও নতুন বা উপকেন্দ্র করেছেন। এ বিষয়ে আমাদের দলের স্থানীয় নেতাদের মতামত নেওয়া হয়নি।’

ভোটকেন্দ্রের চেয়ে ভোটকক্ষ বেড়েছে

এ ছাড়া ভোটার অনুপাতে ভোটকক্ষের সংখ্যা যেভাবে বেড়েছে সেভাবে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা বাড়েনি। গত সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ভোটকেন্দ্র বেড়েছে ৫.৩৯ শতাংশ, আর ভোটকক্ষ বেড়েছে ২৬ শতাংশ। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গড়ে প্রতি দুই হাজার ৫৯৭ ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছিল। এবার গড়ে প্রতি দুই হাজার ৮১৩ জন ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্বাচন কর্মকর্তারা বলছেন, গতবারের ভোটার অনুপাত অনুসরণ করলে এবার ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করতে হতো ৪৫ হাজার ৮০০টি। কিন্তু করা হয়েছে ৪২ হাজার ৩৫০টি। এবারের নীতিমালায় গড়ে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র এবং গড়ে ৫০০ পুরুষ ভোটারের জন্য একটি ও ৪০০ নারী ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ স্থাপনের কথা বলা আছে।

নির্বাচন কমিশন গত ১৬ আগস্ট ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করে। এ তালিকার ওপর দাবি-আপত্তি জানানোর শেষ তারিখ আজ ৩১ আগস্ট। এসব দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির শেষ তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর এবং খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করতে হবে ১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। তালিকা চূড়ান্ত করে মাঠ পর্যায় থেকে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে ২৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠাতে হবে।

(প্রতিবেদনটিতে কালের কণ্ঠ’র স্থানীয় নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন)

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top