ওমর ফারুক নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এ সময় বিদেশে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর, ক্রান্তিলগ্নে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার পবিত্র দায়িত্ব অর্পণ করা হয় জাতির জনকের কন্যার হাতে। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে যখন দেশে ক্রমে বেড়েই চলেছে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। ঠিক এর শুরু থেকেই এ যুদ্ধের জন্য দেশবাসীকে প্রস্তুত করেছেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। সংক্রমণ রোধে অর্থনৈতিক স্থবিরতা নেমে আসবে জেনেও, দীর্ঘ সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে মানুষকে নিরাপদ করার প্রয়াসে নির্দেশ দেন ‘ঘরে থাকার’। অর্থনীতি থেকে শুরু করে পরিবর্তিত সামাজিক বাস্তবতায় সবকিছু থমকে দেওয়ার বৈশ্বিক এই দুর্যোগেও বিরতিহীন যিনি শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন তিনি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। অচেনা এই দুর্যোগের ধাক্কা সামাল দিতে সমাজের সব শ্রেণির জন্য রাষ্ট্রের তরফ থেকে প্রতিনিয়তই ‘কিছু না কিছু’ বন্দোবস্তু করে চলেছেন তিনি। আর এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে যাঁর নেতৃত্বে, তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সালের এই দিনে তিনি ফিরে এসেছিলেন প্রিয় পিতৃভূমিতে বলেই তিনি আজ অসহায় মানুষের ত্রাতা। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ১৭ মে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে গাজীপুর মহানগর যুবলীগ এর উদ্যোগে আনন্দ রেলি মোটরবাইক বহর ও পথসভার আয়োজন হয়। উক্ত আনন্দ রেলি ও পথসভায় উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহবায়ক ও মেয়র পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ কামরুল আহসান রাসেল সরকার। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ২২ নং ওয়ার্ড গাজীপুর মহানগর যুবলীগ মোঃ নুরুজ্জামান টিপু সহ অনেকেই