আঃছালাম হাওলাদার:
চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন সিডিএ পরিবেশ অধিদপ্তর সহ সকলকে নিয়ে টাস্কফোর্স গঠন করে এ উদ্যোগ নেয়া হবে।নগরীর একটি হোটেলে চট্টগ্রাম নগরের পাহাড় কাটা রোধে মতবিনিয়র সভা’য় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন , চট্টগ্রাম নগরে যেসব পাহাড় কাটা হয়েছে তার মধ্যে হিসেব অনুযায়ী ৭৪ শতাংশ পাহাড় শুধু পাঁচলাইশ মৌজাতেই কাটা হয়েছে। , হাইকোর্ট এবং সরকারের বিভিন্ন সময়ে জারি হওয়া আদেশ উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি এবং খাগড়াছড়িতে কাটা হয়েছে পাহাড়। পাহাড় কেটে কিভাবে জীববৈচিত্র্য রক্ষা হবে? ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামে ৩২ দশমিক ৩৭ বর্গকিলোমিটার পাহাড় ছিল।২০০৮ সালে তা কমে ১৪ দশমিক দুই বর্গকিলোমিটারে নেমে আসে। সরকারের বিভিন্ন সময়ে জারি হওয়া আদেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৮৩ সালে সরকারি আদেশ ছিল-চট্টগ্রামের কোথাও কোন পাহাড় কাটা যাবে না। সিডিএর চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ বলেন পাহাড়ে আর কাউকে স্থাপনা তৈরীর অনুমতি দেয়া হবে না।
এ ছাড়া , ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক সিকান্দার খান, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কাট্টলী সার্কেলের এসি (ল্যান্ড) উমর ফারুক বক্তব্য রাখেন।