পটুয়াখালীতে গো খামারি’র দুইটি মহিষ চুরি,নেপথ্যে রেনু পারভীন।

received_826651386128780.webp

মতিউর রহমান তালুকদার,পটুয়াখালী জেলা দক্ষিণ প্রতিনিধি:- জেলার গলাচিপা’র চর – বিশ্বাস এলাকা দক্ষিণ চর বিশ্বাস এর আমগাছিয়া বাজারের খোদ রেনু পারভীনের দখল কৃত বন-বিভাগের নজরুলের চর ভূমিতে ঘাস খাওয়াতে প্রায় ৬০টি মহিষ। রেনু আক্তারেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে মহিষকে ঘাস খাওয়ানো হত যাহা অর্ধ ডুবচরে উন্মুক্ত ভাবে বিচরণ করতো। সম্প্রতি সময়ে রাতের আঁধারে উক্ত মহিষের পাল থেকে দুটি মহিষ পাওয়া না গেলে মহিষ মালিক হারুন চকিদার স্থানীয় চেয়ারম্যান ও পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগ নিয়ে বিভিন্ন হাটবাজারে খোঁজা করলে সোমবার জেলার বাউফল উপজেলার কালাইয়া বাজারে খোঁজ মিলে নিখোঁজ মহিষের। জানা যায় রেনু আক্তারের ছোট ভাই শাহিন ও রেনুর খালত ভাই কলাপাড়া উপজেলার রাঙ্গাবালী’র বাসিন্দা হাসন (পেশায় গরু,মহিষ বিক্রি) ও রেনু পারভীনের চরে বসবাস করা এক নারী যাকে হাসান ও শাহিন নিজেদের বোন বলে পরিচয় দিয়ে কালাইয়া স্থানীয় বাজারে মহিষ দুটি বিক্রয় করেন। সার্বিক বিষয় কালাইয়া ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান মোঃ মানিক মিয়া প্রতিবেদককে জানান, আমার পূর্বের নির্দেশ মোতাবেক কোন প্রকার সন্দেহ মূলক ক্রেতা ও বিক্রেতা দেখলে তাদের ছবি তুলে রাখতে সে মোতাবেক সাহিন ও হাসনকে টাকা দেয়া মুহর্তে ছবি তুলে রাখা হয়।এসময় তিনি আরও বলেন, প্রকৃত মালিক মহিষ খোঁজ করার আগে একটি মহিষ যা ১লাখ বায়ন্নো হাজার টাকায় নোয়াখালী’র এক ক্রেতা ক্রয় করে নিয়েছেন এবং অপর মহিষটি স্থানীয় একজন ১লাখ আশি হাজার টাকায় ক্রয় করে । ১টি মহিষ যা আমরা পরে ফেরত আনতে পারি ।দুইটি মহিস মোট ৩লাখ বত্রিশ হাজার টাকায় বিক্রি করেন । স্থানী বাজারে বিক্রয় হওয়া মহিষটি পরে ফেরত এনে আমার পরিষদের কাগজে একটি প্রতায়ন পত্র’র মাধ্যমে মূল মালিকের ঠিকানার একজন জনপ্রতিনিধি ‍মিজানুর রহমানর কাছে মহিষ মালিকের উপস্থিতিতে ১টি মহিষ বুঝিয়ে দেই।

মহিষ মালিক হারুন চকিদার বলেন রাতে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে রেনু আক্তারের গেরে নজরুলের চর এলাকায় আমাদে ৬০টি মহিষ ছিল খোন থেকে আমাদের ২টি মহিষ রেনু আক্তারের ছোট ভাই শাহিন ও হাসান কালাইয়া বাজারে বিক্রয় করেদেয় । আমাদের ব্যাপক খোঁজা খুজির ফলে কালাইয়া বাজার কতৃপক্ষকে বিষটি জানালে কালাইয়া পরিষদের চেয়ারম্যানের সহোতায় ১টি মহিষ ফেরত পাই এবং অপর মহিষটি দুরে বিক্রয় করার কারণে এখন প্রযন্ত কোন প্রকার সন্ধান পাইনি ।

সার্বিক বিষয়ে মহিষ চোরের বোন বা প্রতি পালক রেনু আক্তারের সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগযোগের চেষ্টা করা হলে তার সাথে যোগযোগ করা যায়নি ।পটুয়াখালীতে গো খামারি’র দুইটি মহিষ চুরি,নেপথ্যে রেনু পারভীন।

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top