ওমর ফারুক, রিপোটারঃ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ২২ নং ওয়ার্ড বাংলাবাজারের পশ্চিম পাশে রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা টু মির্জাপুরের চলমান আর সি কোলা থেকে সিটির শেষ মাথা পর্যন্ত।
৪ কোটি টাকা ব্যায়করে সাবেক কাউন্সিলর মোশারফ হোসেন রাস্তাটি করেছিলেন পূর্বে এই রাস্তাটির খুব বেহাল দষা ছিলো যেখান দিয়ে হাজার হাজার মানুষ ও শতশত গাড়ি চলাচল এ রাস্তাটি দিয়ে।
যেখানে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাস্তার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করে যাচ্ছে এবং আমাদের গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নিজে প্রত্যেকটা রাত্রি সময় দিয়ে রাস্তাগুলো খনন করেন।
এখন কিছু অসাধু ব্যক্তিদের জন্য এই রাস্তাগুলোর পরিস্থিতি আগের মতো করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আর এগুলো কিসের বিনিময়ে হচ্ছে।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ২২ নং ওয়ার্ডের এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে জি এম ফ্রেবিক্স নামক কোম্পানির ড্রেন খনন করার জন্য।
ঈদের দ্বিতীয় রাত্রের অন্ধকারে জিএম ফ্রেবিক্স ড্রেন খনন করার জন্য বেকু দিয়ে চার কোটি টাকার রাস্তা খোড়ে নষ্ট করার জন্য পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছিলো।
এমন অবস্থায় দৈনিক দিন প্রতিদিন ঘটনা স্থলে যান এবং ঘটনার সত্যতা পেয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়, তারপর গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
এবং কাজ করতে নিষেধ করেন জিএম ফ্রেবিক্সের ঠিকাদারি কর্মকর্তা ( লতো, বাদশা) নামের ব্যাক্তি একটি সিটি কর্পোরেশনের কাগজ পুলিশের হাতে দেন, তা দেখে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।
পুলিশ চলে যাওয়ার সাথে সাথে পুনরায় তারা আবার কাজ ধরেন, এ বিষয়ে বর্তমান কাউন্সিলর জনাব শবদের হাসান দৈনিক দিন প্রতিদিন কে জানান।
জি এম ফ্রেবিক্স তাদের ড্রেনলাইন করার জন্য রাস্তা কাটার পারমিশন নিয়েছেন আমি নিজে পারমিশন দিয়েছি এবং সিটি কর্পোরেশন মেয়র পারমিশন দিয়েছেন।
যদিও দৈনিক দিন প্রতিদিন এর কাছে কাউন্সিলর শবদের হাসান এর পারমিশন কাগজ পাওয়া যায়, কিন্তু ৪ কোটি টাকার চলমান রাস্তা কাটার জন্য সিটি কর্পোরেশন মেয়রের কোন পারমিশন কাগজ পায়নি।
তাহলে কিসের জোরে সুন্দর চলমান রাস্তা কেটে কোম্পানির ড্রেন করে রাস্তাটির মেয়াদ নষ্ট করা হচ্ছে এখন বর্তমানে এখানের অবস্থা খুবি ভয়ানক।