স্টাফ রিপোর্টার :
৫ই আগষ্টের গনঅভ্যুত্থানে বিদায় হয় ফ্যাসিস্ট সরকার। যার মুলে ছিলো প্রতিবাদী আন্দোলন কারী ছাত্র জনতা।২১(একুশ) দিনের আন্দোলনের এক পর্যায়ে সরকার পতনে বাধ্য হয় এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগ করেন।সরকার পতনের পর জনমনে তথা সকল স্থরের মানুষের মনে স্বস্তির দেখামেলে। এবং দূর্নীতি ,চাঁদাবাজী ও অনিয়মের যে রাজ্য কায়েম হয়েছিল তার থেকে মুক্তি লাভের পর সকলেই আবার এই দেশকে দূর্নীতি অনিয়ম চাঁদাবাজ মুক্ত একটি সুন্দর জাতি গঠনের দায়িত্ব নেয়। কিন্ত কিছু দিন অতিবাহিত হতে না হতেই পূর্বের ন্যায় চাদাবাজ দূর্নীতি ও অনিয়মের হাওয়া নিজেদের গায়ে মাখতে শুরু করেছে ১৭(সতের ) বছর রাজনৈতিক ভাবে বিলীন প্রায় দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ( বিএনপি)’র কিছু নেতা কর্মী। তারই ধারাবাহিকতায় রাজধানীর শাহবাগ থানাধীন সম্প্রতি বিলুপ্ত হওয়া ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মনির হোসেন টিটু ও যুগ্ম আহবায়ক আবু সুফিয়ান এর নেতৃত্বে গুলিস্তান, বঙ্গবাজার, ফুলবাড়িয়া এলাকায় দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে ঢাকা ট্রেড সেন্টার ও বেইল পট্টি দখলে নেওয়ার ও অভিযোগ উঠেছে এই দুই নেতার বিরুদ্ধে। এই বিষয় নিয়ে মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিব বিব্রত হচ্ছেন বলে জানান তারা।তবে অভিযুক্ত নেতাদের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তারা নিজেদেরকে সম্পূর্ণ নির্দোষ দাবি করেন পাশাপাশি তারা আরও দাবি করেন দীর্ঘদিন তারা রাজনৈতিক ভাবে লড়াই সংগ্রাম করে আসছেন দূর্নীতির চাদাবাজীর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি প্রতিবেদকের কাছে তারা তাদের অবস্থান এবং তাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পুরোপুরি উদেশ্যপ্ররোচিত ও রাজনীতির বর্তমান নতুন সম্ভাবনাময় মাঠে তাদেরকে হাও পতিপূর্ণ করা ও তাদের জনমত নষ্ট করার জন্য এ অভিযোগ উঠেছে বলেও দাবি করেন তারা। অপর দিকে দলের হাই কমান্ড থেকে চাঁদাবাজীর বিরুদ্ধে কড়া বার্তা ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের হুশিয়ারি থাকার পরও থামানো যাচ্ছে না চাঁদাবাজ চক্র কে। নতুন আঙ্গিকে পুরোনোদের দেখানো পন্থায়ই দেশের বিভিন্ন ঘাঠ,বাস টার্মিনাল ও মার্কেট এর ফুটপাত এখনো চাঁদাবাজদের দখলেই রয়েছে।