মোঃ জহিরুল ইসলাম (পাশা):
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শাহাদাৎ বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশন আয়োজিত অত্র প্রতিষ্ঠান চত্বরে ১৫ই সোমবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মোঃ মাহফুজুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিতাস উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক অত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মোঃ আলম সরকার। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মাছিমপুরের কৃতিসন্তান মোঃমহসীন স্যার।মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের সাবেক খন্ডকালীন শিক্ষক মোঃ হুমায়ন কবির, অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন ছাত্র দক্ষিণ বলরামপুরের কৃতি সন্তান ইন্জিনিয়ার আবুল কালম আজাদ,উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা গাজী সিরাজুল ইসলাম, মাছিমপুরের বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোঃ মফিজুল ইসলাম, জয়পুরের মোঃ রকিবুল ইসলাম,বিশিষ্ট লেখক মোঃ রাজ্জাক অত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যাবস্থাপনা কমিটির অভিভাবক সদস্য মোঃ ইকবাল হোসেন বাবুল,মোঃ মন্সুর আলী মেম্বার,সাংবাদিক মোঃ জহিরুল ইসলাম পাশা। ফজলুল হকের পরিচালনায় অনান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল বাশার বকুল, সহকারী শিক্ষক মোঃ আব্দুল হাই মোল্লা, সালমা আক্তার, মোঃ ফারুক আহমেদ, মোসামৎ নাসরিন আক্তার, মোঃ শহিদুল বাশার,মোঃ সেলিম মিয়া,মোঃ ফারুক হোসেন মোল্লা,পরিতোষ সিকদার,ফজলুল হক,মোঃ তফাজ্জল হোসেন পাটুয়ারী, শাহীনা আক্তার, মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, মোঃ তাজুল ইসলাম, পারভিন আক্তার, মোঃ রুহুল আমিন, মোঃ এনামুল হোসেন আরিফ, মোঃ আবুল কাসেম,মোঃ শাহীন মিয়া,মোঃ আনোয়ারুল ফাত্তাহ,মোঃ কাইয়ুম ইসলাম, মোঃ শেখ ফরিদ, মোঃ সজল সিকদার,সুকদেব সূত্রধর, সুবাস চন্দ্রদাস উক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। বাঙালি জাতির জন্য বেদনাবিধুর দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঘাতকচক্রের হাতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়।সেদিন জাতির পিতার সঙ্গে তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের, জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল, নবপরিণীতা পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বেগম আরজু মণি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক ও জাতির পিতার ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, কনিষ্ঠ পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, দৌহিত্র সুকান্ত আব্দুল্লাহ বাবু, ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত, আব্দুল নঈম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদকে ও হত্যা করা হয়। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বঙ্গবন্ধু থাকবে বাঙ্গালী জাতির হৃদয়ে।