মো:ইদ্রিস শাকিল, স্টাফ রিপোর্টার :-
রামু উপজেলায়র ৮নং ওয়ার্ড মিঠাছড়িতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে বেকারির ভেজাল পণ্য। বন, বাটার,বিস্কুট,কেক, নানা রকমারি নাস্তা। ছোট-বড় সকলে খাচ্ছে এই মকরোচক খাবার। মিঠাছড়ি এলাকার মেন রাস্তার পাশেই গ্যাস পাম্পের একটু পাশ গেশেই সাদা টিনের আদলে এই কারখানা নির্মাণ করে কক্সবাজার সহ নানা জেলা উপজেলায় এবং শহরের এলাকা জুড়ে এই নাস্তা পৌঁছে দিচ্ছে অত্র কোম্পানির সহযোগীরা।
মিটাছড়ি এলাকার প্রতিবেশীরা ‘দৈনিক দিন প্রতিদিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টারকে জানাই_পূর্বে ব্যবসা করতো এই কারবার কলাতলীতে, নাম তার হাসান খান_পাবনা জেলার বাসিন্দা।
দীর্ঘদিন যাবত বেলী হ্যাচারী কলাতলীতে ব্যবসা করার পর তার অনৈতিক কার্যকলাপের লোকালয়ে জেনে গেলে প্রশাসনিকভাবে তাকে সিলকরা করা হয়। সে তার ব্যবসার গা ঢাকা দিতে মিঠাছড়িতে আশ্রয় নেয়। অতঃপর সেখান থেকে সে পুনরায় দীর্ঘ দিন যাবত তার ব্যবসা চালিয়ে আসছে।
হাসান বেকারির নানান রকমারি পণ্য কক্সবাজারের পর্যটন নগরীতে কিন্তুু বিপুল সাড়া পেলেও।
ভোক্তা অধিকার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের লোকজন এটি দেখেও না দেখার ভান করে আছেন। দেদারসে কয়েকদিন যাবত অনিয়মকে নিয়ম ভাঙ্গিয়ে অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বেকারি পণ্য বানিয়ে চলেছে এই ব্যবসায়ী।
সরজমিনে গিয়ে দৈনিক দিন প্রতিদিন প্রতিনিধি যা দেখতে পায় তার পণ্যের কোন স্টিকার নেই মেয়াদ উত্তীনের কোন সংখ্যাও দেওয়া নেই এবং ব্যবসায়ী ব্যবসার কোন সাইনবোর্ডও দেওয়া নেই।
বলতে গেলে একটি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের ভান্ডার এর মধ্যে এই বেকারী প্রতিষ্ঠানটি খাদ্য বানিয়ে চলছে।এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী_হাসান খানের সাথে মুঠোফোনে কথা বলতে চাইলে সে
নানা অজুহাত দেখিয়ে কল কেটে দেয়।
এ বিষয়ে বিএসটিআই এর উপ-পরিচালক মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন,
এ সমস্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেকারি পণ্য তৈরি ও প্রতিষ্ঠানের উপর জোরদার নজর সহ কঠোরব্যবস্থা খুব শীঘ্রই নেয়া হবে।