বিশেষ অনুসন্ধানে :-
লালবাগ থানা দিন সোহরাব হোসেন (৪৫)পিতা হোসেন আলী। শহীদ নগর লালবাগ ঢাকা এর নেতৃত্বে সহযোগী জিয়াউর রহমান কোয়েল। মোল্লা গাফফার। মোঃ নিজান। শহীদ নগর লালবাগ ঢাকা। মোহাম্মদ রুবেল হোসেন। নয়াগাঁও কামরাঙ্গীরচর ঢাকা। মোঃ আজিজুল হক। ব্যক্তিগণ প্রশাসনের ছত্রছায়া উক্ত মিশুক রিক্সা গুলি এক মাস মেয়াদী প্রতীক ও টোকেন ।কার্ড দিয়ে। কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। যার প্রতিটি কার্ডের মূল্য তিন হাজার টাকা মিশুক দুই হাজার টাকা অটো রিক্সা। প্রকাশ থাকে প্রতিমাসে কার্ডের প্রতীক পরিবর্তন করে থাকে দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত রিক্সার টোকেন কার্ড দিয়ে চাঁদাবাজি করে আসছে ।হাজারীবাগ ।লালবাগ। চকবাজার । কামরাঙ্গীরচর।এলাকা অবৈধ বেটারি চালিত মিশুক গাড়ি সংখ্যা প্রায় তিন হাজারের বেশি। ব্যাটারি চালিত রিক্সা প্রায় ২৫ হাজার টি। তার সহযোগী নিজাম ও রুবেল বিভিন্ন গ্যারেজে গিয়ে কার্ড দিয়ে আসে। যেসব গ্যারেজের মালিক কার্ড নিতে না চাইলে তাদের কে কোয়েল গাফফার বয় ভীতি এবং হুমকি দেয় গত ২০০৯ সালে নভেম্বরে কামরাঙ্গীরচর এলাকায় গ্যারেজের মালিক মোহাম্মদ সেন্টু কার্ড নিতে না চাইলে সোহরাবে লোকজন সেন্টুকে কামরাঙ্গীরচর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে সোহরাবের বাসায় নিয়ে ভয়বৃত্তি প্রদর্শন করে এক পর্যায়ে সোহরাবের সহযোগী মৃত ফোটা শহীদ@লবন শহীদ সেন্টুর পায়ে গুলি করে এ বিষয় সেন্টু বাদী হয়ে লালবাগ থানা মামলা করেন। মামলা নং ০৬ তারিখ ০৫/১১/১৯ ধারা _৩৮৫/৩৮৬/৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৫০৬/৩৪ পেনাল কোড সোহরাব উক্ত মামলার ২ নং আসামি হিসেবে লালবাগ থানা কতৃক গ্রেপ্তার হয়ে জেল খাটে পরবর্তীতে তাদের চাঁদাবাজি প্রায়০৩ বছর বন্ধ ছিল গত জুলাই ২৩ তারিখ থেকে আবারো নতুন করে রিক্সা কার্ডের মাধ্যমে চাঁদাবাজি শুরু করছে গত জুলাই মাসে তাদের প্রতীক ছিল বাঘ মার্কা পরবর্তী মাসের মার্কা ছিল আনারস বর্তমান চলিত মাসের মার্কা জবা উক্ত কার্ড বিক্রীয় বিষয় অনুসন্ধান করতে গিয়ে জাউলাহটির চৌরাস্তার পাশে গ্যারেজের মালিক বাবুল মাহাজন এর সাথে কথা বলে জানতে পারি ট্রাফিক পুলিশের সাথে যোগ সাজেস করে সোহরাব রিক্সার কার্ড ছাড়ছে সোহরাবের দেওয়া কার্ড কোন রিক্সা ও মিশুক লাগানো থাকলে কোন টি আই। সার্জেন্ট সেই মিশুক বা রিক্সা ধরবে না। যাদের রিক্সা কার্ড নেই সেই রিকশা ধরবে রেখা বিল করবে এবং কি সার্জেন্ট বলে দেন সোহরাব নিকট থেকে কার্ড নেওয়া জন্যে বাবুল মাহাজনের থেকে আরও জানা যায় সোহরাবের সহযোগী নিজান এবং রুবেল বিভিন্ন গ্যারেজের মালিকদের কার্ড নিতে বাধ্য করেন তারা বলেন যে পুলিশের ডিসি এবং কমিশনার তাদের টাকা কেনা জাউলাহটির গ্যারেজের মালিক আবুল বলেন সোহরাবের নিকট থেকে পঞ্চাশটি কার্ড ক্রয় করছেন কোন সার্জেন্ট টি আই তার গাড়ি ধরে না যদিও কোন পুলিশ গাড়ি ধরে তাহলে কার্ডের মধ্যে যে নাম্বার ফোন দিলে সোহরাবের লোকজন এসে গাড়ি ছাড়িয়ে দেয় আরো জানা যায় নয়াগাঁও হামিদ মাহাজনের তেইশ টি কার্ড ব্যাটারি চালিত রিক্সা আছে সোহরাবের নিকট থেকে জবা মার্কা নিয়েছে কোন সার্জেন্ট পুলিশ ধরে না। আরও যানাযায় কিছু অসাধু বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহযোগীতা অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন গ্যারেজের মালিক সোহরাবের সহযোগী শুভিধা ভোগি তালিকা আছেন অসাধু পুলিশ কিছু হলুদ সাংবাদিক কিছু রাজনৈতিক দলের পাতি নেতা এলাকায় ব্যাক্তি পাতি মাস্তান । গোপন সূত্রে জানা যায় সবার সাথে লিয়াজু করে এই লাইন চালু রাখছি । লালবাগ ট্রাইফিক ডিসি ও এডিসি ।টি আই ও সার্জেন্ট নিউমার্কেট থানা অফিসার ইনচার্জ ও হাজারীবাগ থানা অফিসার ইনচার্জ লালবাগ থানা অফিসার ইনচার্জ চকবাজার থানা অফিসার ইনচার্জ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবৈধ ব্যাটারি চালিত যানবাহন চলাচল করছে। সব সময় রাস্তা যানজট লেগে থাকেন। এই অবস্থা থেকে সাধারণ জনগণ নিরসনে আসাবাদি। প্রদীপের নিচে অন্ধকার যাকে দিয়েছে অবৈধ ব্যাটারি চালিত রিকশা চলাচল বন্ধ ের দায়িত্বে । দায়িত্বশীল ব্যক্তি নিজে ই প্রতিদিন রোডের মাথায় দাঁড়িয়ে চেক করেন জবা আছে কিনা জবাব না থাকলে রেকার বিল দিতে হবে অন্যথায় সোহরাবের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা করে দেন সাধারণ জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা যানজট থেকে মুক্তি মিলবে।