আমির হামজা, রিপোর্টার:-
মোঃ সবুজ দেওয়ান (২৬), পিতা:মোঃসিরাজ দেওয়ান, মাতা:আরাফা বেগম, পেশায় একজন অটোরিকশা চালক প্রতিদিনের ন্যায় মোঃসবুজ দেওয়ান গত ১৯/৭/২০২৪ ইং রোজ শুক্রবার বেলা চার ঘটিকার সময়, জালকুড়ি,বাস স্টান,সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, এ অটোরিকশায় পেসেন্জার নিয়ে যান সেসময় সে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে আহত হয় তার পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকা অবস্থায় আশে পাশের মানুষজন তাকে ধরা ধরি করে নিকটস্থল হাসপাতালে ভর্তি করান সেখানে তার প্রাথমিক চিকিৎসার পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সাময়িক চিকিৎসার পর বর্তমানে সবুজ বাড়িতেই অবস্থান করছে।
মো:সবুজ দেওয়ান এর দুটি ছোট ছোট কন্যা সন্তান সহ স্ত্রী,বাবা,মা সহ ছয় জনের সংসারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি তিনিই ছিলেন।দরিদ্র এই অসহায় পরিবারটির একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তিটি দীর্ঘদিন বিছানায় অক্ষম অবস্থায় সুয়ে থাকায় পরিবারটি আজ দিশেহারা।এদিকে তাদের কাছে টাকা-পয়সা যেটুকু ছিলো সর্বস্ব দিয়েও তার পরিপূর্ণ চিকিৎসা করাতে সক্ষম হয়নি তারা।
তাকে সম্পুর্ন সুস্থ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন আরও অনেক অর্থের। যার ব্যাবস্থা করা পরিবারটির কাছে অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে।
এমতাবস্থায় অসহায় পরিবারটি কোন উপায়ন্তর না পেয়ে আজ নিজেদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়া একমাত্র অবলম্বনকে সুস্থ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার জন্য দেশের সর্বস্থরের মানুষের কাছে এবং সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সাহায্যের আকুল আবেদন জানিয়েছেন। তাদের একটায় আবেদন সকল শ্রেনীর মানুষ এবং সরকার ও সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষ যে যেখান থেকে পারবেন তাদের ছয় জনের অসহায় পরিবারটির বেচে থাকার একমাত্র অবলম্বনকে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে চীর কৃতজ্ঞ করবেন।
অতএব বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মো:সবুজ দেওয়ান এর এবং তার পরিবারের সাথে হয়ে যাওয়া করুন পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সরকার এবং সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।