বাকেরগঞ্জে মামলা ফাইনাল না দেয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

Messenger_creation_59DEA695-3F4A-4CF2-B387-9833DED1B0BC.jpeg

বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি:-

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ভর পাশা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড দুধলমৌ গ্রামের জমি দখল ও মারামারির মামলার ফাইনাল না দিতে পেড়ে তদন্তকারী কর্মকর্তাকে পেঁচিয়ে মনগড়া ষড়যন্ত্রমূলক নিউজ করিয়েছেন একটি চক্র ।
গত ২৯ নবেম্বর বাকেরগঞ্জ থানার এসআই এনামুল হকের বিরুদ্ধে ঘুষ নেয়া সহ অনিয়মের অভিযোগ’ এনে সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই এনামুল হক। এসআই এনামুল হক জানান বরিশাল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে একটি সিআর মামলা আসে জাহার নং-৬১৬/২০২৪ (বাকেরগঞ্জ), ধারাঃ ৪৪৭/৩২৩/৩০৭/৩৭৯/ ৩৫৪/৫০৬ (দ্বিতীয় অংশ) পেনাল কোড, বাকেরগঞ্জ থানায় তদন্ত জন্য আসে বাকেরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মামলাটি তদন্ত করার জন্য আমাকে হাওলা করে। আমি সরজমিনে গিয়ে মামলায় দেয়া সাক্ষীসহ স্থানীয় বিভিন্ন লোকের সাথে কথা বলি এবং মেডিকেল রিপোর্ট পর্যালোচনা করে মাননীয় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠাই। মামলার বিবাদীরা আমাকে বিভিন্ন মাধ্যমে মামলাটির ফাইনাল দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন।
আমি বিবাদীদের কথা না শুনে মেডিকেল রিপোর্ট ও স্থানীয় নিরপেক্ষ সাক্ষী সহ গোপনে তদন্ত করে সঠিক প্রতিবেদন প্রদান করি এতে বিবাদী পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘুষের অভিযোগ এনে নিউজ প্রকাশ করে। মিউজিক বাকেরগঞ্জ ওয়াজ এন্ড অফ পিকের দোকানে বসে অর্থ গ্রহণের সিসি ক্যামেরার ফুটেজের কথা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট প্রকৃতপক্ষে আমি আমার ব্যবহারের জন্য বাকেরগঞ্জ ওয়াজ এন্ড অফ পিক থেকে চশমা ক্রায় করি।
এ বিষয়ে মামলারবাদি ফকরুন নেশা সংবাদ মাধ্যমকে জানান আমার সাথে কোন সাংবাদিকদের কথা হয়নি আমি মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে কোন ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়নি। জমি নিয়ে বিরোধের কারণে আমার প্রতিপক্ষ আমাকে সহ আমার পুত্রবধূ ও নাতিকে বেধড়ক মারপিট করে আমরা বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে তিনদিন থেকে চিকিৎসা নেই পরবর্তীতে বরিশাল চিফ জুডিশিয়াল আদালতে মামলা দায়ের করি মামলা বাকেরগঞ্জ থানায় তদন্ত জন্য আসে বাকেরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মামলাটি তদন্ত করার জন্য আমাকে হাওলা করে। আমি সরজমিনে গিয়ে মামলায় দেয়া সাক্ষীসহ স্থানীয় বিভিন্ন লোকের সাথে কথা বলি এবং মেডিকেল রিপোর্ট পর্যালোচনা করে মাননীয় আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠাই। মামলার বিবাদীরা আমাকে বিভিন্ন মাধ্যমে মামলাটির ফাইনাল দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন।
আমি বিবাদীদের কথা না শুনে মেডিকেল রিপোর্ট ও স্থানীয় নিরপেক্ষ সাক্ষী সহ গোপনে তদন্ত করে সঠিক প্রতিবেদন প্রদান করি এতে বিবাদী পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘুষের অভিযোগ এনে নিউজ প্রকাশ করে। মিউজিক বাকেরগঞ্জ ওয়াজ এন্ড অফ পিকের দোকানে বসে অর্থ গ্রহণের সিসি ক্যামেরার ফুটেজের কথা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট প্রকৃতপক্ষে আমি আমার ব্যবহারের জন্য বাকেরগঞ্জ ওয়াজ এন্ড অফ পিক থেকে চশমা ক্রায় করি।
এ বিষয়ে মামলারবাদি ফকরুন নেশা সংবাদ মাধ্যমকে জানান আমার সাথে কোন সাংবাদিকদের কথা হয়নি আমি মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে কোন ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়নি। জমি নিয়ে বিরোধের কারণে আমার প্রতিপক্ষ আমাকে সহ আমার পুত্রবধূ ও নাতিকে বেধড়ক মারপিট করে আমরা বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে তিনদিন থেকে চিকিৎসা নেই পরবর্তীতে বরিশাল বিজ্ঞ চিফ জুডিশিয়াল আদালতে মামলা দায়ের করি।

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top