বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং  ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রতিবাদে  প্রতিবাদ সভা 

1653560189710-1.jpg
মোঃ জহিরুল ইসলাম (পাশা) :
কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা সাতানী ইউনিয়ন কালির বাজার   ইউনিয়ন কারিগরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড.মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এবং অত্র বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ ইকবাল হোসেন এর বিরুদ্ধে অত্র বিদ্যালয়ের ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি প্রার্থী মোঃ হেলাল এর অভিযোগের প্রতিবাদে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী অভিভাবক  বিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক ম্যানেজিং কমিটি, এলাকার যুবক ও গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ। ৩০শে মে সোমবার  সকাল ১০ ঘটিকার সময় অত্র বিদ্যালয়ের চত্বরে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ সমাবেশ করেন উক্ত প্রতিবাদ সভায়  শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা বলেন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা একজন সমাজ সেবক দানবীর এলাকার উন্নয়ন মুলক কাজ আজ দৃশ্যনান,ওনার উন্নয়নে প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং ভারপ্রাপ্ত  প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগে প্রতিবাদ জানাই।
১১ ঘটিকার সময় অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির  বর্তমান ও সাবেক অভিভাবক সদস্য এলাকার যুবক এবং গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গের উপস্থিতিতে সাতানী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ তাইজুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বিদ্যালয়ের হল রুমে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয় উক্ত প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দর রাজ্জাক সাহেব হলেন সাতানী ইউনিয়নের গর্ব।  তিনি এলাকার প্রবাসী ও স্থানীয় ধনাট্যদের নিকট হতে আর্থিক সহযোগীতা এবং নিজ অর্থায়নে  অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯৯৩ সালে কালির বাজার ইউনিয়ন কারিগরি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন।অজোপাড়া গায়ে আজ একটি ইউনিয়ন কারিগরি উচ্চ বিদ্যালয় দৃশ্যমান ড. আব্দুর রাজ্জাক সাহেব এর কারনে। শুধু তাই নয় সাতানী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যান কেন্দ্র,সাতানী পোস্ট অফিস নির্মানে ওনার অবদান রয়েছে, বর্তমানে  ইউনিয়ন পরিষদ ভ্রবন এবং ইউনিয়ন ভূমি  অফিস ভবন নির্মানের জন্য ভূমি সংগ্রহ ও প্রস্তাব করেছেন ড. আব্দুর রাজ্জাক সাহেব।  ওনি একজন দানবীর ও সমাজ সেবক অপরদিকে  বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ করে গৌরীপুর কোটি টাকার বাড়ী নির্মান এর  অভেযোগ করেছে, ওনি ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন মাত্র ছয় মাস এ ছয় মাসে কি কোটি টাকা আত্মসাৎ করা সম্ভব, প্রমান বিহীন মনগড়া মিথ্যা অভিযোগের  বিরুদ্ধে  প্রতিবাদ জানিয়েছেন,এদিকে অত্র বিদ্যালয়ের ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি প্রার্থী অভিযোগ কারী মোঃ হেলাল বলেন আমি কোন মিথ্যা অভিযোগ করিনি আমার কাছে প্রমান আছে ড. আব্দুর রাজ্জাক সাহেব সভাপতি দায়িত্ব থাকা কালে কুমিল্লা জেনারেল সার্টিফিকেট অফিসারের আদালতে সার্টিফিকেট মামলায় তেত্রিশ লক্ষ চব্বিশ হাজার দুইশত সাতাশি টাকা আত্মসাৎ করায় মামলা হয় মামলা নং ০১/১৫-১৬ এই মামলায় ,গেফতারী পরোয়ানা জারী হয় এবং সাজা হয় এবং জেলে ও ছিলেন। উচ্চ আদালতে আপিল এর মাধ্যমে জামিনে মুক্তিপান  অপর দিকে প্রধান শিক্ষক আমাকে মোবাইল বিভিন্ন ভাবে হুমকি প্রধান করে আমি যেন সভাপতি প্রার্থী না হই।আমি অভিযোগ করেছি তদন্ত করলেই সত্যতা প্রমানিত হবে।

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top