দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের যাতায়তের একটি মাত্র রাস্তা সেই রাস্তা দিয়ে সাধারণ মানুষের চলাচল দোয়ারাবাজার থেকে টেংরাটিলা,মহব্বতপুর বাজার,লক্ষিপুর,বোগলাবাজারের মোট তিনটি ইউনিয়নের লক্ষ্যাদিক মানূষের চলাচলের একটি মাত্র যাতায়তের রাস্তার ব্যাবস্হা।
এলাকাবাসীদের দাবী গত ১বছর যেতে না যেতেই
রাস্তাটি ভেঙ্গে যায়। কিন্তূ চুরান্ত বিল দেওয়ার সময় উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস জামানত বাবধ তিন লক্ষ টাকা রাখা হয়। ১বছরের মধ্যে বহু যায়গা ভেঙ্গে যায়।
গোপন সূত্রে জানা যায় আজ রবিবার ২৩/৭/২০২৩ ইং তারিখে উপজেলা প্রকৌশলী দোয়ারাবাজার সুনামগন্জ ভেঙ্গে যাওয়া রাস্তা মেরামত না করাইয়া জামানতের তিন লক্ষ টাকা কন্টেক্টার আব্দুল হক এন্টারপ্রাইজ সুনামগঞ্জ কে জামানতের টাকা ফেরত দিয়ে দেন।
বোগলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মিলন খান বলেন উপজেলা প্রকৌশলী কে উনার উপ সহকারী প্রকৌশলীদের সামনে রাস্তাটি ভেঙ্গে যাওয়ার অংশ গুলো মেরামত করার পর ঠিকাদার কে জামানতের টাকা ফেরত দেওয়ার অনুরুধ করি কিন্তু উপজেলা প্রকৌশলী ভেঙ্গে যাওয়া রাস্তাটি মেরামত কাজ না করাইয়া কিভাবে ঠিকাদার কে জামাতের টাকা ফেরত দিলেন সেটা আমাদের জানার প্রয়োজন আছে।
সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হারুনূর রশিদ সাংবাদিকদের মুঠো ফোনে বলেন নিয়ম অনুযায়ী ১বছর পর ভেঙ্গে যাওয়া রাস্তাটি মেরামত করিয়া ঠিকাদার জামানতের টাকা পাওয়ার যোগ্য।উপজেলা প্রকৌশলী রাস্তাটির মেরামতের কাজ না করাইয়া কিভাবে জামানতের টাকা ফেরত দিলেন এই বিষয়ে আমাদের জানার প্রয়োজন আছে।
উপজেলা প্রকৌশলীর মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি বলেন আমি এই বিষয়ে কিছুই জানিনা আপনী নির্বাহী প্রকৌশলী এল জি ই ডি সুনামগঞ্জ এর সাথে যোগাযোগ করেন।
নির্বাহী প্রকৌশলী এল জি ই ডি সুনামগঞ্জ কে এই বিষয়ে মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি বলেন আমি মিটিংএ আছি এর পরে মোবাইল ফোনে উনার সাথে আর যোগাযোগ করা যায়নি।