গাজীপুরে বনবিভাগের জমি বেচা কিনা নিরব ভুমিকায় বাউপাড়া বিট।

received_1097291758360961.jpeg

ওমর ফারুক,রিপোর্টার:-

গাজীপুরের ২২ নং ওয়ার্ড গজারিয়াপাড়ার প্যানাস নিটেট ক্রিয়েশন লিমিটেড এর দক্ষিন প্বাশে বন্যপ্রাণী ডিভিশনের বাউপাড়া বিট অধিনে ছিলো একটি আকাশী বাগানের প্লট,

যে খানে মানোষের কোন আনাগুনা ছিলোনা, ছিলো সুন্দর পকৃতি সে খানে দালাল রা বাউপাড়া বনবিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত যারা যারা ছিলেন তাদের মাদ্যমে আস্তে আস্তে গড়ে তুলেছে আয়নার বাগান নামক একটি এলাকা,

প্লটের নামে যে খানে এখন শতশত বাড়িঘর এসবের ভিতর দিয়ে চলছে আবার বনবিভাগের সরকারি জমি বেচাকিনা দৈনিক দিন প্রতিদিনের ক্যামারায় ধরা পরলো তেমনি একটি গঠনা,

সরকারি বনবিভাগের জমিতে ১৩ থেকে ১৪ বছর আগে গরে উঠে আজাদের বাড়ি গত ছয় মাস আগে বাড়িটি গুপনে বেচা হয় আরিফের কাছে কিন্তু দরার কোন উপায় নেই যেমন টা মাষ্টার প্লান এর মত,

আশে প্বাশের কেউ জিজ্ঞাস করলে বলে আরিফ আজাদের বাড়ির ভাড়াটিয়া অবশেষে এক পর্যায় জানাগেছে আজাদের বাড়িটি আরিফের কাছে মোটা অংকের লেনদেনের মাধ্যমে বিক্রি করেছেন,

কিছুদিন আগে এই বাড়িটিতে রাতের আধারে ক্রেতা আরিফ মিস্ত্রী দিয়ে মেরামতের কাজ করেছেন এ বিষয়ে বন রক্ষার উদ্যেশে দৈনিক দিন প্রতিদিন বাউপাড়া বিটে খবর জানালে,

বাউপাড়া বিট অধিন থেকে স্টাফ মোঃখাইরুল,হুমায়ন,রবি,মিজান উনারা স্পটে আসেন এবং গঠনার সততার প্রমান পেয়ে বিটে চলেযান,তাহলে দেখে চলে যাওয়া পর্যন্তই কি শেষ নাকি বাউপাড়া বিট বিষয়টির কোন প্রদক্ষেপ নেবে,

বাড়িটি বেচাকিনার বিষয়ে বাউপাড়া বিটের স্টাফ সুবাস দৈনিক দিন প্রতিদিন কে জানান, আমরা এই বাড়িগুলো ভেঙ্গে দিয়ে এসেছি এবং যারা এগুলোর সাথে জড়িত,

বিট অফিসারের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে মামলার ব্যবস্থা নেওয়া হবে,মনে হচ্ছে এগুলো বাউপাড়া বিটের কাছে সাজিয়ে রাখা বক্তব্য বলা পর্যন্তই শেষ এখনও নেওয়া হয়নি কোনো ব্যবস্থা,

দৈনিক দিন প্রতিদিনের ক্যামেরায় ধরা পড়লো আরো একটি তথ্য, একই বিট অধিনে বাংলাবাজার রোড উত্তর গজারিয়া পাড়ার (মর্দপাড়ায়) প্রবেশের রাস্তার পূর্ব সাইটে,

আড়াইশো প্রসাদ সি এস ও এস এ দাগ ১২৪ আর এস ৩২৬ নং ও খতিয়ান এস এ ৪৬৬ নং দাগে জমিটির পূর্ব,পশ্চিম এবং দক্ষিণে ঘিরে রয়েছে গজারি বনের প্লট,যেখানে নষ্ট হচ্ছে প্রাকৃতিক বন ও ক্ষতি করছে পরিবেশ,

এবং সীমানা নির্ধারণের অবমূল্যায়ন করে যেখানে রাতের আধারে ডিমারগেশন ছাড়াই ফালানো হয়েছে বালু,

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাউপাড়া বিট অফিসার সামসুদ্দিন সাহেব দৈনিক দিন প্রতিদিন কে জানান উনারা ডিমারগেশনের জন্য আবেদন করেছে,এবং তা পাওয়ার আগপর্যন্ত কোনো কাজ করতে পারবে না,

এরপরও যদি তারা কোন ধরনের কাজ করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এখানেও বলা পর্যন্তই শেষ, আজো নেওয়া হয়নি কোনো ব্যবস্থা,

এ কথা শুনার দু দিন পর রাতের ১১ টার সময় দৈনিক দিন প্রতিদিনের চোখে পরলো আবারো ড্রাম ট্রাকে করে ফালানো হচ্ছে বালু সাথে সাথে বাউপাড়া বিট অফিসার শামসুদ্দিন সাহেব কে জানানোর পরো এখনো নেওয়া হয়নি কোন ব্যবস্থা।

বনবিভাগের বাউপাড়া বিটের নাকের ডুগাদিয়ে চলছে বিভিন্ন ভাবে বন দখলের পায়তারা, এভাবে চলতে থাকলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে বন ধ্বংস হয়ে যাবে প্রকৃতি।

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top