বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক দুদিকে বিভক্ত

safari-28-222.jpg

সুমন কান্তি দাশ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক দুদিকে বিভক্ত একদিকে সাফারি পার্ক অন্যদিকে চিড়িয়াখানার রুপান্তর। কক্সবাজারের চকরিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে ১৯ টি বেষ্টনী মধ্যে দিয়ে সংরক্ষণে আছেন বিচিত্র প্রাণী। পার্কের ভিতরে নিছিদ্র নিরাপত্তা মধ্যে দিয়ে উন্মুক্ত ভাবে পালিত হচ্ছে আফ্রিকান জেব্রা থেকে শুরু করে, বনের রাজা সিংহ, বাঘ,ভাল্লুক, বাদর, কুমির, হরিণ, জলহস্তী, ময়ুর, দোয়েল কোকিল, এবং বিরল জাতীয় একাধিক প্রাণী।

কিন্তু প্রাণীদের সংরক্ষণ করতে গিয়ে বহুবার আহত হয়েছে অনেক নিরাপত্তা কর্মী। নিরাপত্তা কর্মীদের ঝুঁকি ভাতা নেই, চরম ঝুঁকি নিয়ে প্রাণীদের আগলে রাখেন নিরাপত্তা কর্মীরা

চট্টগ্রাম মহাসড়কের প্রদক্ষিণে ডুলাহাজারা এলাকায় অবস্তুগত বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে একটি অংশে পার্ক পরিপূর্ণতা অন্য একটি অংশে চিড়িয়াখানা রুপায়ন এখন আর পার্কের মধ্যে সীমাবদ্ধতা নাই এখন চিড়িয়াখানায় রূপান্তরিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের মোট আয়তন ২০২২ এক-একর বিশাল জায়গা সবুজের সমাহার অপরুপ দৃশ্য নান্দনিক পরিবেশ পার্কের ভিতরে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ হাজার দুয়েক দর্শানীতের ধারণ ক্ষমতা রাখে আছে এ পার্কে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ইনচার্জ মাজারুল ইসলাম বলেন প্রতিটি প্রাণীর নিদিশ্য অনুযায়ী বেষ্টনীর সুব্যবস্তা আছে তাছাড়া প্রতিটি প্রাণীর জন্য আলাদা ভাবে খাবার সংরক্ষণ করতে হয়। খাবার গুলো প্রতিটি বেষ্টনীতে নিরাপত্তা কর্মীদের দিয়ে পৌঁছে দিতে হয়।

তিনি আরো বলেন নিরাপত্তা কর্মীরা খাবার পৌঁছে দিতে গিয়ে এবং নিরাপত্তা দিতে গিয়ে অনেক বার প্রাণীদের আক্রমণের শিকার হয়েছে, নিরাপত্তা কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রাণীদের সেবাব্রত নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু নিরাপত্তা কর্মীদের কোন ঝুঁকিভাতা নেই চিকিৎসা ভাতা নেই

Share this post

PinIt

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top