ওমর ফারুক রিপোর্টারঃ
আসন্ন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চান সমাজসেবক, সৎ বিনয়ী, গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের বন্ধু, মোঃ আজমত উল্লাহ খান ।
আসছে ২৫ মে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে মোঃ আজমত উল্লাহ খান কে চায় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের জনগণেরা। নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে এলাকাবাসীর মাঝে ঐক্য আরও সুদৃঢ় হচ্ছে বলে জানা গেছে, মোঃআজমত উল্লাহ কে মেয়র করার জন্য চলছে ভোটারদের মাঝে চায়ের আড্ডায় ব্যাপক গুন্জন।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সব শ্রেণীপেশার মানুষ একতাবদ্ধ হয়ে চালিয়ে যাচ্ছে নানা আলোচনা।
তারি প্রেক্ষিতে আজ ০৪/০৫/২০২৩ ইং গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা বিকে বাড়ি বাশরী রিসোর্টে যৌথ পথ সভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন,মোঃ রাসেল,( যুব ও ক্রিয়া প্রতিমন্ত্রী) আজমত উল্লাহ খান ( মেয়র পার্থী) আতাউল্লাহ মন্ডল, বজলুর রহমান, আবুল কাশেম মোল্লাহ, ও বিভিন্ন ইউনিটের অংঘসংগঠনের নেত্রী বৃন্দূরা।
এ সময় আজমত উল্লাহ খান বলেন, এবার গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আমি প্রার্থী হওয়ায় এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক উদ্দীপনা বিরাজ করছে।
তিনি বলেন, পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে মাঠে একত্র হচ্ছে এলাকাবাসী। আগামী নির্বাচনে আমাকে মেয়র পদে নির্বাচিত করতে কাজ করছে এই সিটির বিশিষ্টজনেরাও।
আমি করোনা মহামারীতে
অত্র গাজীপুরের সর্বত্রই কর্মহীন খেটে খাওয়া অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার মাস্ক বিতরণ করেছি।
আমি জনগনের সেবক হতে চাই, আমাকে মেয়র হিসেবে নির্বাচিত করতে এলাকার তরুণ প্রজন্ম, যুবকসমাজ মাঠে কাজ করছে, গাজীপুরের জনগনের দাবি একটাই “পরিবর্তন”।
তিনি আরও বলেন, আমি গাজীপুর কে একটি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদকমুক্ত আধুনিক সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
তাঁর জনসমর্থন অন্যসব প্রার্থীর তুলনায় বেশি দাবি করেন তিনি।
আমি মানুষের যে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি তা অভূতপূর্ব। গাজীপুর সিটির ভোটারেরা তাকে উৎসাহ দিচ্ছেন। বিপুল ভোটে ভোটাররা তাকে বিজয়ী করবেন বলে বিশ্বাস করেন।
যুব ও ক্রিয়া প্রতিমন্ত্রী রাসেল এমপি বলেন,আপনারা নৌকাকে শক্তিশালী করার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আজমত উল্লাহ খানকে জয়যুক্ত করবেন, এবং গাজীপুর সিটি কে আধুনিক ও ডিজিটাল গাজীপুর সিটিতে পরিণত করার সুযোগ করে দিবেন।
উক্ত আলোচনা ও যৌথ সভায় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আজমত উল্লাহ খানকে মেয়র হিসেবে জয়যুক্ত করার বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ, ছাত্র লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ ও বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দরা।