ডেভিড সাহা,স্টাফ রিপোর্টার:-
বান্দরবান বালাঘাটার মোটরবাইক চালক মোহাম্মদ করিমকে অপহরণ করিমের পরিবারের ধারণা ।কারণ যে স্থান থেকে অপহরণ হয়েছে সে স্থানের পাশেই তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বাড়ি। গত তিন বছর আগে থেকে করিমের সাথে মুন্নি আক্তার নামের একটি মেয়ের সাথে তার বিয়ে হয়।বিয়ের পরপরই মুন্নি আক্তারের বড় বোনের জামাই মোঃ ইলিয়াসের সাথে সালাম সওদাগরের ব্যবসায়িক ২ লক্ষ টাকা লেনদেন ছিল ওই লেনদেনের কারণে সালাম সওদাগর ইলিয়াসকে আটক করে। ইলিয়াসের বউয়ের এর ছোট বোনের জামাই মো করিম ওই টাকা দেবে বলে জানাই। সালাম সওদাগর ইলিয়াস কে করিমের জিম্মায় দিয়ে দেন।পাওনা টাকা গুলো সালাম সওদগরকে ইলিয়াস পরিশোধ করেন নাই। সে ২ লক্ষ টাকা করিম বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নিয়ে পরিশোধ করেন । সেই গুল টাকা ইলিয়াস করিম কে আর দেয় নাই। ওই টাকা নিয়ে মোহাম্মদ করিম ও ইলিয়াসের মধ্যে দ্বন্দ লেগে যায়। বিভিন্ন সময় করিম ইলিয়াসের কাছে টাকা চাইতে গেলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় বলে জানান করিমের পরিবার। করিমের নামে শ্বশুর বাড়ির লোকজন চট্টগ্রাম জেলায় এর আগে ও একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন সে মামলা বিচার সালিশ করে শেষ করা হয়। এবং তাদের মধ্যে সম্পর্ক ফাটল সৃষ্টি হয়।এইদিকে
বান্দরবান সদর কুহালং ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড এর মেম্বার মোহাম্মদ আবুল কালাম বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং তিনি দৈনিক দিন প্রতিদিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ডেভিড সাহা কে ফোনে বিস্তারিত জানান ও অপহরণ বিষয়টি সত্যতা প্রকাশ করেন।
গত সোমবার ২৯/১/২০২৪ইং সন্ধ্যার সময় কে বা কাহারা ফোন করে বলে বাগমারা নতুন রাস্তার মাথায় আসার জন্য করিমকে। করিম গিয়ে যে স্থানে দাঁড়ায় তার পাশেই করিমের শ্বশুরবাড়ি লোকজনের বাড়ি বলে জানাযায় উক্ত বিষয় এ বান্দরবান সদর থানায় অবগত করেন। এখনো পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে তদন্ত করার জন্য যায়নি পরিবারের দাবি। এখনো পর্যন্ত করিমের খোঁজ পাওয়া যায়নি। করিমের বউয়ের বড় বোনের জামাই মোহাম্মদ ইলিয়াসকে বেশ কয়েকবার কল দিলে ও সে ফোন রিসিভ করে নাই।
ডেভিড সাহা স্টাফ রিপোর্টার
বান্দরবান বালাঘাটার মোটরবাইক চালক মোহাম্মদ করিমকে অপহরণ করিমের পরিবারের ধারণা ।কারণ যে স্থান থেকে অপহরণ হয়েছে সে স্থানের পাশেই তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বাড়ি। গত তিন বছর আগে থেকে করিমের সাথে মুন্নি আক্তার নামের একটি মেয়ের সাথে তার বিয়ে হয়।বিয়ের পরপরই মুন্নি আক্তারের বড় বোনের জামাই মোঃ ইলিয়াসের সাথে সালাম সওদাগরের ব্যবসায়িক ২ লক্ষ টাকা লেনদেন ছিল ওই লেনদেনের কারণে সালাম সওদাগর ইলিয়াসকে আটক করে। ইলিয়াসের বউয়ের এর ছোট বোনের জামাই মো করিম ওই টাকা দেবে বলে জানাই। সালাম সওদাগর ইলিয়াস কে করিমের জিম্মায় দিয়ে দেন।পাওনা টাকা গুলো সালাম সওদগরকে ইলিয়াস পরিশোধ করেন নাই। সে ২ লক্ষ টাকা করিম বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নিয়ে পরিশোধ করেন । সেই গুল টাকা ইলিয়াস করিম কে আর দেয় নাই। ওই টাকা নিয়ে মোহাম্মদ করিম ও ইলিয়াসের মধ্যে দ্বন্দ লেগে যায়। বিভিন্ন সময় করিম ইলিয়াসের কাছে টাকা চাইতে গেলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় বলে জানান করিমের পরিবার। করিমের নামে শ্বশুর বাড়ির লোকজন চট্টগ্রাম জেলায় এর আগে ও একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন সে মামলা বিচার সালিশ করে শেষ করা হয়। এবং তাদের মধ্যে সম্পর্ক ফাটল সৃষ্টি হয়।এইদিকে
বান্দরবান সদর কুহালং ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড এর মেম্বার মোহাম্মদ আবুল কালাম বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং তিনি দৈনিক দিন প্রতিদিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ডেভিড সাহা কে ফোনে বিস্তারিত জানান ও অপহরণ বিষয়টি সত্যতা প্রকাশ করেন।
গত সোমবার ২৯/১/২০২৪ইং সন্ধ্যার সময় কে বা কাহারা ফোন করে বলে বাগমারা নতুন রাস্তার মাথায় আসার জন্য করিমকে। করিম গিয়ে যে স্থানে দাঁড়ায় তার পাশেই করিমের শ্বশুরবাড়ি লোকজনের বাড়ি বলে জানাযায় উক্ত বিষয় এ বান্দরবান সদর থানায় অবগত করেন। এখনো পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে তদন্ত করার জন্য যায়নি পরিবারের দাবি। এখনো পর্যন্ত করিমের খোঁজ পাওয়া যায়নি। করিমের বউয়ের বড় বোনের জামাই মোহাম্মদ ইলিয়াসকে বেশ কয়েক বার কল দিলে ও সে ফোন রিসিভ করে নাই।