মোঃসুমন মিয়া,জেলা প্রতিনিধি কিশোরগঞ্জ:-
পাকুন্দীয়া হোসেন্দী কুমারপুর গতকাল ৪তারিখর রোজ রোববার দুপুর ১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক রাত ৯:৩০টায় মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আব্দুল মালেকের ছেলে রানা মিয়া বলেন, ‘আমার বাবা পেশায় একজন দলিল লেখক। পাকুন্দিয়া পূর্ব কুমারপুর এলাকায় জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আসাদ ও আজিজুল মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই নিয়ে গতকাল রবিবার সালিশ বৈঠকে আমার বাবা কেন জমির কাগজ দেখে সঠিক কথা বলল, এই নিয়ে আজিজুলের নেতৃত্বে রমিজ উদ্দিন, ছোটন, হানিফ, জাহাঙ্গীর ও রফিক আমার বাবার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’
রানা মিয়া আরও বলেন, ‘এখানে আমার বাবা কোনো পক্ষপাতিত্ব করেনি। কাগজে যেটা ছিল সেটা দেখেই কথা বলেছে। সে কারণে ক্ষিপ্ত হয়েই আমার বাবাকে হত্যা করেছে তারা। আমার বাবা হত্যার সঠিক বিচার চাই।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া চিকিৎসকের বরাত দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট পাকুন্দিয়া থানা–পুলিশকে জানানো হয়েছে।